তিস্তা নদীর জলের স্তর উপরের প্রান্তে আবার বেড়েছে। ফলস্বরূপ, টেস্টা জল একটি ভয়াবহ আকার নেয়। টেস্টকারের তলদেশে জল প্রবেশ করতে লাগল। টেস্তার 63 শের বাসিন্দারা আতঙ্কিত অবস্থায় রয়েছে।
রবিবার (২০ জুন) সন্ধ্যা at টায় দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প লালমনিরহাট হাতীবান্ধা উপজেলা তিস্তা ব্যারেজ ডাহলিয়া পয়েন্ট ৫২.৪৫ সেন্টিমিটারে নিবন্ধিত হয়েছে। যা বিপদের স্তর থেকে 15 সেন্টিমিটার প্রবাহিত হয় (স্বাভাবিক 52.60 সেমি)। 44 টি বাধা গেট ইতিমধ্যে খোলা হয়েছে।
দহলিয়া পানি উন্নয়ন কাউন্সিল (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে, রবিবার সকাল ৯ টা থেকে টেস্টা পানি উঠে গেছে। সকাল ৯ টায় ৫২ সেমি, দুপুর ২ টায় ৫২.৩০ সেমি এবং সন্ধ্যা 6 টায় ৫২.৪৫ সেমি স্পর্শ করুন।
দেখা গেল টেস্টার বর্ধমান জলের ফলস্বরূপ ভাঙ্গন শুরু হয়েছিল। গত দশ দিনে, তিস্তা নদীর ভাঙ্গনের ফলে প্রায় ৩০ টি পরিবারের বাড়িঘর নদী ধোয়া হয়েছে। আদিতমারী উপজেলা জেলার মহেশকোশা ফেডারেশনের কোটার্পার জেলায় এক কিলোমিটার বালু বাঁধ ভেঙে পড়তে শুরু করেছে। সদর উপজেলা ও মহিষখোচা ইউনিয়ন থেকে গোকুন্ডা ও আদিতমারী উপজেলায় ভাঙন বাড়ছে। ফলস্বরূপ, মানুষ সন্ত্রাসের মধ্যে তাদের দিন কাটাচ্ছে।
বাটগ্রামের দহগ্রাম টেস্টার জলের বৃদ্ধির কারণে; হাতীবান্দার গাদামারী, সিন্দুরূপ, দয়াবাড়ি; কালীগাং উপজেলা ফুতমারী, চিলমারী, নোহালী; মহিষখোচা, পলাশী আদিতমারী উপজেলা; খুনিয়াগাছ, রাজপুর, ও সদর উপজেলার গোকুন্ডা, ফেডারেশনে তিস্তান্দি নদীর তীরে নিম্নভূমিতে যে কোনও সময় জল প্রবেশ করতে পারে।
ডালিয়ার পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী (অতিরিক্ত কর্মকর্তা) আবদেল মামুন বলেন, “তিস্তা নদীর জলের স্তর উজানের জল এবং বৃষ্টির কারণে দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। রবিবার সন্ধ্যা। টা থেকে টেস্টা পানি বিপদসীমার নীচে ১৫ সেন্টিমিটার প্রবাহিত হচ্ছে। পানির স্তর বাড়তে থাকলে বন্যার ঝুঁকি থাকে।
0 মন্তব্যসমূহ