কয়েক দিনের মধ্যেই আবারো উদ্ধার করা হয়েছিল ভারতের বাঙালি মহিলাদের। এবার স্থানীয় পুলিশের এসওজি দল কর্ণাটকের আটজনকে উদ্ধার করে এবং গ্রেপ্তার করেছে।
কর্ণাটকের স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবার তাদের উদ্ধার করে শনিবার গণমাধ্যমের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছিল।
পুলিশ মহিলাদের সাথে দুটি ভারতীয় পুরুষকে গ্রেপ্তার করেছিল। অনিল তাদের মধ্যে অন্যতম। তিনি পিংকি নামের এক বাংলাদেশী মহিলার সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্থদের সাথে অনিল পতিতাবৃত্তি।
পুলিশ জানিয়েছে, চলতি বছরের এপ্রিলে পিঙ্কি বাংলাদেশে চলে আসেন।
পুলিশের দাবি, মহিলাদের ফোনে বাংলাদেশের ফোন নম্বরটি সেভ করা হয়েছিল। প্রথমে তারা নিজেদের কলকাতার বাসিন্দা হিসাবে পরিচয় করিয়ে দেয়।
মে মাসের শেষদিকে ভারতে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি যুবককে গ্রেপ্তার করার পরে ভারতে মহিলাদের উদ্ধার করা হয়।
এই যুবকরা গত কয়েক বছরে অসংখ্য বাংলাদেশি নারী ভারতে পাচার করেছেন।
১৩ ই জুন একটি পাঁচ বছরের ছেলেকে বাংলাদেশ থেকে সাতজন মহিলাকে উদ্ধার করা হয়েছিল। কোর্স তাদের পতিতাবৃত্তিতে জড়িত হতে বাধ্য করেছিল।
0 মন্তব্যসমূহ